টাইটানিকের আসল সত্য শেষমেশ প্রকাশিত হয়েছে । সত্যে জানলে অবাক হবেন,

 1952 সালের 14 ই এপ্রিল 11 টা বেজে 40 মিনিটে টাইটানিক জাহাজ টি সাথে একটি ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটে যার ফলে টাইটানিকের প্রথম যাত্রায় শেষ যাত্রা তে পরিণত হয়, এই একই গল্প আপনারা অসংখ্য দেখেন এবং শুনেছেন কিন্তু আজকের অন্যরকম হতে চলেছে আজকের আমরা জানবো আদৌ কি টাইটানিক জাহাজ একটি বরফের কারণে ডুবে গিয়েছিলো, নাকি অন্য কোন কারণে আপনার কি আমার মত মানতে অসুবিধা হয়েছিল যে মাত্র একটি আইসবার্গের কারণে এত বড় জাহাজ ডুবে গিয়েছিলো নাকি আগুনের কারণে রয়েছে আমি আগুনের কথা কেন বলছি তা আপনারা অতি শীঘ্রই জানবেন ,ফাইনালি টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার আসল রহস্য |


এই আর্টিকেল ডট ব্যবহার করব না কষ্ট করে রিডিং পড়ে নিবেন ধন্যবাদ |

করুন এবং ঋতুপর্ণার 952 সালের 15 এপ্রিল ঘোরের মধ্যেই তৎকালীন সবথেকে বড় জাহাজ আটলান্টিক সাগরের বরফ ঠান্ডা জলে 1500d বোন কে সঙ্গে নিয়ে সারা জীবনের জন্য ডুবে যায় এবং একটি জলীয় কবরস্থান তৈরি করে বিজ্ঞানীরা পুনরায় এই বিষয়টি নিয়ে রিচার্জ করে এবং সেই সময়ের টাইটানিক নিয়ে থিওরি গুলো 100 বছর ধরে চাপা পড়েছিল সেগুলি কি আবারও রিট করা হয় এবং বেরিয়ে আসে কিছু অবিশ্বাস্যকর তথ্য 882 ফুট 9 ইঞ্চি লম্বা 92 ফুট চওড়া 175 ফুট উচ্চতা এবং 4 কোটি 60 লক্ষ 328 টাইটানিককে অতসী বলেই মনে হতো অর্থাৎ জাতি ধ্বংস করা যায়না সম্ভব নয় যাত্রীরা একটা কয়েক কিলোমিটার লং ওয়াক করতে পারতো এই জাহাজে এমনকি এই জাহাজের চালক নেভি অফিসার ও মেম্বারদের প্রায় দুই সপ্তাহ লেগেছিল কোথায় কি আছে সেটা আয়ত্তে আনতে 

জাহাজটির কোথায় কি আছে সেটা আয়ত্তে আনতে এছাড়াও টাইটানিকে চারটি ধোঁয়া ছাড়ার চিংড়ি ছিল যেগুলির উচ্চতা 81.5 ফুট ছিল এবং প্রত্যেকটির ওজন ছিল 60 টন এছাড়াও এই চিংড়িগুলো 30 ডিগ্রী কোণে হেলিয়ে বানানো হয়েছিল যাতে টাইটানিককে আরো স্টাইলিশ লাগে এবং সেই সময়টাকে তৈরি করতে 7.5 মিলিয়ন ডলার লেগেছিল যেটার 2021 সালে ভ্যালু হয় প্রায় একশ আশি মিলিয়ন ডলার যেটা কিনা অনেক কম টাইটানিক সিনেমা তৈরি থেকে 1997 সালে টাইটানিক সিনেমাটি তৈরি করতে 200 মিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছিল হারলেন শিপইয়ার্ডে তৈরি করবার জন্য তিন হাজার শ্রমিককে কাজে লাগিয়েছিল সপ্তাহে ছয়দিন সকাল 6:30 থেকে কাজ শুরু হতো 

এবং 26 মাসের মধ্যে জাহাজটির মনুমেন্টাল কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যায় এই জাহাজের কাজটি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ ছিল কারণটা একটু ইমাজিন করলেই বোঝা যাবে বিনা সেফটি শ্রমিকরা কুড়ি তলা উঁচু বিল্ডিং এর মতন উচ্চতায় কাজ করতো নির্মাণকার্য চলার সময় 8 জন শ্রমিক প্রাণ হারায় ও 428 জন শ্রমিক আহত হন এত স্যাক্রিফাইস এত কঠিন মেকানিজম এর পরেও একটিমাত্র আইসবার্গের জন্য এই জাহাজ ডুবে গেল জার্নালিস্ট সোনামণি 30 বছর ধরে টাইটানিকের সাথে হওয়া এই দুর্ঘটনা নিয়ে রিচার্জ করে গেছেন তিনি প্রথম টাইটানিকের কিছু আন্টির ছবি থেকে 30 ফুট এর কালো রংয়ের স্পর্ট ডিসকভার করেছিলেন টাইটানিক জাহাজ থেকে ছাড়বে রাগের কিছু ছবি থেকে এবং টাইটানিক কনস্ট্রাকশন এর কিছু ছবি থেকে তিনি আইডেন্টিফাই করে ছেড়েছিল জাহাজের ডেকের নিচের অংশে সবথেকে বড় প্রশ্ন হল এত বড় একটি স্পর্ট কেন কেউ লক্ষ্য করেনি এর কারণ জাহাজটির মুখ সমুদ্রের দিকে ছিল এবং পেছনের দিকে ছিল এবং ঠিক ওই দিক থেকেই যাত্রী ও বাকি সকলে ওঠানামা করবে এবং জাহাজটি অনেক লম্বা হওয়ায় কেউই সামনের দিক থেকে লক্ষ করতে পারেনি |

সামনের স্পর্টি পেছন দিক থেকে লক্ষ করতে পারেনি আসলে টাইটানিকে যাত্রা শুরু করবার আগেই তিন সপ্তাহ ধরে জাহাজের এই ব্ল্যাক স্পট অংশটিতে আগুন ধরেছিল এবং তিন সপ্তাহ ধরে লাগাতার সেখানে আগুন জ্বলতে থাকে যার ফলে সেখানকার মেটাল গুলো উৎসবের কারণে গলতে শুরু করে অলমোস্ট 75 পার্সেন্ট দুর্বল হয়ে পড়ে জাহাজটি এবং সেই জন্যই বরফের সাথে ধাক্কা লাগায় এই পরিণতি হয় না হলে এত বড় একটি জাহাজে একটি ছোট ফুটো থাকলে কিছুই হওয়ার কথা নয় কিন্তু দুর্ভাগ্য এমনই যে আইসবাগ দিয়ে আগুন ধরা অংশে আঘাত করে এবং সব শেষ হয়ে যায় আসলে জাহাজ মানেজমেন্ট কম্পানি আগুনের কথা আগে থেকেই জানতো এবং এটাও জানত যে এরকম অবস্থায় সমুদ্রযাত্রা করার ফল কি হতে পারে কিন্তু জাহাজ কোম্পানির মালিকের আগে থেকেই ব্যাংকের কাছ থেকে প্রচুর ঋণ নিয়েছিল এবং জাহাজটির সব টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছিল এছাড়াও ওই দিনে সব জাহাজকে ক্যানসেল করা হয়েছিল কারণ সবাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাহাজের প্রথম যাত্রী হতে চেয়েছিল এবং সেই সময়ে কয়লা উত্তোলনকারী শ্রমিকরা ধরনায় বসে ছিল কিছু কারণে যার জন্য বেশি অর্থ দিয়ে তাদেরকে কয়রা কিনতে হয় অথবা জাহাজ চালানোর জন্য আশপাশের সব কয়লা ব্যবসায়ীদের সব কয়লা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনে নেওয়া হয়েছিল এমনকি অন্যান্য জাহাজগুলো থেকেও গয়না কিনে মজুদ করা হয়েছিল এরকম ধার বাকি করে সবকিছু অ্যারেঞ্জ করা হয়েছিল তাই জাহাজটি ট্রিপ ক্যানসেল করার মত সুখী কেউ নেয় নি কারণ জাহাজটি মালিকেরা যদি নির্ধারিত জাহাজটিকে না ছাড়বার তাহলে বিপর্যয় নেমে আসতে তাদের ওপর আর এরকম পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা হয় টাইটানিক এর ভেতরকার ইন্টেরিয়ার লন্ডনের হোটেলের মতন করা হয় গ্র্যান্ড স্টেয়ারকেস অর্থাৎ বিশাল ঘূর্ণায়মান সিঁড়ি দিয়ে জাহাজের দশ তলার মধ্যে সাততলা কে যুক্ত করে এই জাহাজটি সুসজ্জিত ছিল বিভিন্ন পেইন্টিং ড্রয়িং দা ফাস্ট ক্লাস প্যাসেঞ্জারদের জন্য অনেক ফ্যাসিলিটি ছিল যেমন গরম জলের সুইমিংপুল টার্কিশ বাদ টেনিস খেলার কোর্ট ও একটি বিউটি সেলুন |

এমনকি মহিলা একজন ড্রেসিং স্টাইলস কে ফায়ার করতে পারে পার্টিতে রেডি হওয়ার জন্য এছাড়াও ফাস্ট ক্লাস প্যাসেঞ্জারদের একটি করে স্পেশাল প্লেস ছিল যেখানে প্যাসেঞ্জারদের পর্ষদের খাওয়ানো হতো ঘুরতে নিয়ে যাওয়া হতো এবং চাইলে তাদের ট্রেনিং দেওয়া হতো তাছাড়া ফাস্ট প্যাসেঞ্জার দের জন্য খাবারের মধ্যে এরকম আলাদা ধরনের আইটেম ছিল একটি আইটেম এর সাথে আলাদা আলাদা রকমের ওয়াইন দেওয়া হতো এবং প্রতিদিন 5 ঘন্টা ব্যাপী একটি প্রোগ্রাম হওয়ার কথা ছিল জাহাজে 1503 কুড়ি হাজার বোতল বিয়ার এবং 8000 সিগারেট নেওয়া হয়েছিল কিন্তু একটি দূরবীন নেওয়া হয়নি একটি মাত্র দূরবীন টাইটানিক কে বাঁচাতে পারত কারণ-একটি দূরবীন দিয়ে দূরে রাইস ব্যক্তিকে দেখা যেত এবং গতিপথ বদলে নেওয়া যেত এই সময়ে আরেকটি ট্রাজিক মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে সেই সময় কোন টেকনোলজি ছিলনা কোন কিছুকে ডিটেক্ট করবার জন্য জাহাজে বাইনাকুলার রুম রাখা হতো যেখানে একজন অফিসার রাখা হতো সব কিছু রাখবার জন্য সেকেন্ড অফিসার এর কাছে ওই চেম্বারে একমাত্র চারিটি ছিল কিন্তু শেষ মুহূর্তে ওই অফিসার কে বদলি করা হয় কিন্তু তিনি চলে যাওয়ার সময় অন্য কাউকে ওই চেম্বারে চাবি দিয়ে যেতে ভুলে যায় ফলে অন্য কেউ ওই ঘরে ঢুকে নজরদারি করতে পারেনি এইসব এরপরেও টাইটানিকের ক্রাশকে অ্যাওয়ার্ড করা যেত কিন্তু টাইটানিকের চাল একটু বেশি গতিতে জাহাজটিকে চালাচ্ছিল |

তিনি মনে করেছিলেন এই জাহাজ তো কখন ঢুকবে না ভেঙে যাবে না ফলে শেষ মুহূর্তে যখন দেখা যায় আইসবার্গ দিকে তখন গতিপথ পাল্টানোর সুযোগ থাকে না এছাড়াও আরেকটি হলো কম সংখ্যায় লাইফবোট টাইটানিকের যাত্রী সংখ্যা অনুযায়ী অন্তত সাতটি লাইভ ভোটের প্রয়োজন ছিল কিন্তু জাহাজটি স্টাইলার আলেকজান্ডার জাহাজটির সৌন্দর্য বৃদ্ধি ঘটাতে চাই ছিল না সেই কারণে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে 48 টি ভোট নেয়া হবে কিন্তু জাহাজটির ডেকে 48 টি বোর্ড ঝোলানো হলে জাহাজটিকে দেখতে ভালো লাগতোনা যা কিনা জাহাজের 1-3 অংশ যাত্রীকে উদ্ধার করতে পারতো এবং সেই সময় আইন অনুযায়ী কম লাইট বোর্ড নেওয়াটা আইনত ছিল এখন যদি কোন লাইন নেওয়া হয় তাহলে সেটি বেআইনি হয়ে যাবে জাস্টিক ক্যাপটেনশিপ গ্রিল করেননি বোর্ডগুলোকে ড্রিল করা থাকলে আপদকালীন সময়ে বোর্ডগুলোর তাড়াতাড়ি নামানো যেত কিন্তু বোর্ডগুলোকে ড্রিল না করায় বোর্ডগুলোকে জলের নামাতেও অনেক দেরি হয় |

অনেকেই ঘটনার জন্য ক্যাপ্টেন্সির দোষ দেন কারণ যখন প্রথম দিকে জলে নামানো হয় তখন পট্টিতে মাত্র 27 জন যাত্রী ছিল যেখানে বরযাত্রী আসলে ক্যাপ্টেন প্রথমদিকে জিনিসটিকে বেশি পাত্তাই দেয়নি ফলে যাত্রীরা প্রথমদিকে রিল্যাক্স ছিল পরে তদন্তে জানা যায় ক্যাপ্টেন স্মিথ নেভিগেশনের প্রথম এক্সাম এ উত্তীর্ণ হন একজন ফেল করা নেভি অফিসার এর পাল্লায় জাহাজটি যখন পড়েছিল তাহলে তারা এমন পরিস্থিতি হওয়াটা স্বাভাবিক এছাড়াও যখন জাহাজটি ঢুকতে শুরু করে তখন জাহাজের মেম্বাররা সাহায্যের জন্য বাজি সাহায্যে সিগন্যাল পাঠাতে থাকে কিছু দূরে অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া নামের জাহাজটির ক্যাপ্টেন কে উপেক্ষা করে দেয় এরপর যখন এই ঘটনাটি সামনে আসে তখন ক্যালিফোর্নিয়া যাত্রী ক্যাপ্টেনকে সাসপেন্ড করে দেওয়া হয় কারণ সেদিন যদি তিনি সাহায্য করতে যেতেন তাহলে এতগুলো মানুষের প্রাণ এভাবে আটলান্টিক সাগরের জলে মিলিয়ে যেত না এই ছিল টাইটানিকের দুর্ভাগ্যজনক আসল কাহিনী কিছু মানুষের কেয়ারলেস মনোভাবের কারণে বেঘোরে কতগুলো মানুষের প্রাণ চলে গিয়েছিল সেই কারণে জীবনের সবকিছু হালকা ভাবে নিতে নেই সবকিছুই দায়িত্ব ভাবে পালন করতে হয় এই ছিল আজকের |


No comments

Theme images by Silberkorn. Powered by Blogger.
ad