যেভাবে মৃত্যু হয়েছিলো আদি পিতা আদম আঃ এবং মা হাওয়ার।

 বিসমিল্লাহ্‌ হিররাহ মানির রাহিম।

যেভাবে মৃত্যু হয়েছিলো আদি পিতা আদম আঃ এবং মা হাওয়ার।

আসসালা মুয়ালাইকুম অয়ারাহ মাতুল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ্‌ আসসালাতু আসসালা মুয়ালা রাসুল আল্লাহ্‌ । হযরত আদম(আঃ) এর বয়স যখন ১০০০ বছর হলো তখন তিনি রোগাক্রান্ত ও ক্রমনয়ে দুর্বল হয়ে পরলেন । এই সময় তার হথাত বেহেশতি মেওয়া ও ফল মুল এর কথা মনে পরলো। এবং ঐ ধরনের মেওয়া খাওয়ার জন্য তার  আগ্রহ সৃষ্টি হলো। তিনি তার সন্তানদের কে বললেন তোমরা চেস্টা করে দেখো আমার জন্য কিছু মেওয়া 



সংগ্রহ করতে পারো কিনা। পিতার খাবারের আগ্রহ দেখে তারা সকলেই মেওয়ার সন্ধানে বের হলো। সন্তান  দেন মধ্যে কেবল মাত্র শিস (আঃ) তার কাছে থেকে সেবা করতে লাগলেন। কিন্তু বহুদিনেও তারা কেউ ফিরে এলো না, তখন তিনি শিস কে বললেন " বাবা শিস নিশ্চয়ই তোমার ভ্রাতাগন দুনিয়ায় কোয়াও আমার জন্য করে শিস(আঃ) বললেন আপনারা মর্যাদা অপরিসীম। তাই আমি মনে করি আপনি নিজে আল্লাহর

 দরবারে প্রার্থনা করলে আল্লাহপাক আপনাকে মেওয়া প্রধান করবেন। ছেলে শিস এর কথার জবাবে আদম(আঃ) বললেন বাবা তুমি অবশ্যই জানো যে, আমি বেহেশতে থাকা কালে আল্লাহর আদেশ অমান্য করে গন্দম বক্ষন্ন করে গুনাহগার হয়েছি। তাই সেই ব্যপারে আমি ভিষণ লজ্জিত। আমি কিভাবে নিজের জন্য কোন কিছু তার কাছে  প্রার্থনা করতে পারি? প্রক্ষানতরে তুমি আল্লাহর দরবারে এখন পর্যন্ত নিস্পাপ। সুতরাং তোমার প্রার্থনা

অবশ্যই  মহান আল্লাহ তায়ালা কবুল করবেন।  তখন হযরত শিস(আঃ) পিতার বলে দেওয়া নির্দিষ্ট পাহাড়ে গিয়ে পিতার জন্য মেওয়ার উদ্দেশ্য প্রর্থানা শুরু করলেন।  মহান আল্লাহ তায়ালা শিস(আঃ) এর প্রার্থনা মঞ্জুর করে জিব্রাইল(আঃ) কে বললেন, হে জিব্রাইল তুমি বেহেশতের সর্বোত্তম নেয়ামত সমূহ সোনার খাঞ্জায় সাজিয়ে জরি খুচত ঢাকানায় ঢেকে অমুক রুপসি হুরের মাথায় তুলে দেও। সে উহা আদমের কাছে নিয়ে 

যাক। হযরত আদম (আঃ) এর শরির ক্রমেই দুর্বল হয়ে আসছিল এবং তিনি তার জীবনের শেষ প্রান্তে চলে এসেছিলেন। তাই তিনি এক দিন পুত্র শিসকে ডেকে কাছে বসিয়ে বললেন বাবা মনে হয় পৃথিবীর হতে দিয়ে তারা সবাই এসে হযরত আদম (আঃ) এর অন্তিম শয্যার নিকটে সমবেত হলো।  হযরত আদম(আঃ) সকল কে লক্ষ করে বললেন আমি যথা সম্ভব শীগ্রই তোমাদের কাছে থেকে চির বিদায় নিব। তাই তোমদের 

প্রতি আমার শেষ অছিহত এই যে, তোমরা পরস্পর সু সম্পর্ক বজায়ে রেখে চলবে। একে অন্যের সঙ্গে 

No comments

Theme images by Silberkorn. Powered by Blogger.
ad