Accused of hanging, who miraculously survived, ফাঁসির আসামি , যারা অলৌকিকভাবে বেঁচে গিয়েছে |

 রায় হলে অভিযুক্ত ব্যক্তি কেবল মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকেন | এই বুঝি জলাতে ডাক পড়লো এই বুঝি তার মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে এলো সারাক্ষণ এই চিন্তাই মাথায় ঘুরপাক খায় | কিন্তু কথায় বলে কপাল আর লুঙ্গীর কখন যে খুলে দেয় সেটা কিন্তু বলা মুশকিল | ঠিক তেমনি কিছু ঘটনা ঘটেছিল মানুষের সাথে |একটা মানুষ কতটা ভাগ্যবান হলে বিচারের রায়ে মৃত্যুদণ্ড কে ফাঁকি দিয়ে পারে | তাই পৃথিবীতে সৌভাগ্যবান' কারা যারা গুপ্তধনের খোঁজ পেয়েছে তারা | নাকি তার মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেছে তারা | প্রশ্ন থাকলো আপনার কাছে |

তিন তিনবার ফাঁসিতে ঝোলানোর পর মৃত্যু দণ্ড কার্যকর হয়নি | শ্যামল নামের একজন নারী তার মতো আরও অনেক আসামি আছে | তাদের অনেক চেষ্টার পর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা সম্ভব হয়নি | কি অবাক হচ্ছেন | হ্যাঁ আমাদের কাছে  এমনি কিছু ব্যক্তি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো এই সম্পর্কে কথাগুলো শুনলে অবাক হবেন | দেরি না করে শুরু করা যাক |

নারীদের প্রতিনিধি নারীদের জন্য সুখের ছিল না| জীবিকার তাগিদে নানান বাড়িতে কাজ করেছেন | তিনি সেই বাড়িতে মালিকানাধীন সাথে থাকার জন্য গর্ভবতী হয়ে পড়েন | কিন্তু তার বাচ্চা টি মারা যায় | কেউ জেনে যাবে এই বাচ্চাটিকে লুকিয়ে ফেলার চেষ্টা করেন | তিনি কিন্তু তারপরও ধরা পড়েছে | অভিযুক্ত করা হয় এবং ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয় | তাকে নির্ধারিত সময়ে ফাঁসির কাঠে ঝুলানো হয় | একসময় ফাঁসি কার্যকর করে এরপর তাকে নিচে নামিয়ে আনা হলে | ডাক্তাররা যখন তাকে পরীক্ষা করতে গেল | তারা হতবাক হয়ে গেলেন তার নাড়ির স্পন্দন 

পাচ্ছেন | ডাক্তার সবরকম চেষ্টা শুরু করলেন জাতীয় তোলার জন্য তামাক পাতা দিয়ে তাকে চেতন করা হয় | তারপর তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠলেন | মৃত্যু থেকে ফিরে আসার ঘটনা অভিভূত সবাই ভাবলো আল্লাহর চোখে নিশ্চয়ই নির্দোষ ছিলেন | পরবর্তীতে তাকে ক্ষমা করে দেন | জানা যায় পরবর্তীতে বিয়ে করেন এবং সুখের জীবন যাপন করছে |

এই কথাগুলো শুনে | আমাদের পুরো পৃথিবীর মানুষ কি বলবে জানেন | যারা প্রকৃত মুসলমান তারা একটা কথা বলবে |রাখে আল্লাহ মারে কে | সৃষ্টিকর্তা তাকে বাঁচায় তাকে এই দুনিয়ার কেউ মারতে পারে না | ফাঁসির মঞ্চ আর কি | আমাদের মুসলমানদের বিশ্বাস করতে হবে | আল্লাহ যা করেন মানুষের ভালোর জন্যই করেন  |