These mysteries of the universe will be solved in a lifetime,

About the Express, there was life on Mars, what life is Jupiter's moon,এক্সপ্রেসের সম্পর্কে,মঙ্গল গ্রহে জীবন ছিল,জুপিটার চাঁদ কি জীবন আছে,

এটা তো আমরা সবাই জানি, আমাদের কাছে এক্সপ্রেসের সম্পর্কে অনেকেই কোন তথ্য আছে এটা ঠিক কয়েক দশক থেকে করা ইউনিভার্স এক্সপ্রেশন মিশন থেকে, আমরা আরো অনেক নতুন নতুন ইনফর্মেশন পাচ্ছি ,কিন্তু আমরা যতই নতুন নতুন ইনফর্মেশন পাচ্ছে ঠিক সেরকম ভাবেই নতুন নতুন রহস্যের সৃষ্টি হচ্ছে, প্রায় সব ইনফরমেশন তার সাথে বেশ কিছু নতুন রহস্যের জন্ম দিয়ে থাকে, আর তারপর অংশগুলো বিজ্ঞানীদের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়



এটা ঠিক কিছু রহস্যের জট বিজ্ঞানীরা খুলতে সফল হয়েছে, কিন্তু এখনো কিছু রহস্য আছে যেগুলোর জট খোলার চেষ্টা করছে, বর্তমান বিজ্ঞানীরা আর বিজ্ঞানের এই চেষ্টাকে দেখে এটা আমরা অবশ্যই বিশ্বাস করতে পারি, ইউনিভার্সের কিছু এমন মিস্ত্রি আছে যেগুলো আমাদের জীবনকালে সল্ভ হতে পারে, তো বন্ধুরা আজকে আমরা এমন কিছু মিষ্টির সম্পর্কে জানবো এগুলো আমাদের জীবনকালে সল্ভ হতে পারে |




মঙ্গল গ্রহে কি জীবন আছে, মার্চকে পশ্চারিজেশন কয়টা থেকে এটা জানা যাচ্ছে প্রায় 3 দশমিক 8 মিলিয়ন বছর পূর্বে মঙ্গল গ্রহ বরফে ঢাকা ছিল, যখন মঙ্গল গ্রহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে, তখন এই সমস্ত বরফ গলে যেতে থাকে আর তার থেকেই বড় বড় সমুদ্র এবং নদীর সৃষ্টি হয় প্রাচীন সময় মঙ্গল গ্রহে জল ছিল, তার প্রমাণস্বরূপ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ খুঁজে পেয়েছেন, কেন্দ্র করে এমন কিছু পিকচার পাঠিয়েছেন পাথরের মধ্যে এই ধরনের আকৃতি বনাঞ্চল থেকে সৃষ্টি হতে পারে, জল জীবনের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে ,


এর জন্য বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, যখন মঙ্গল জলে ভরপুর ছিল, তখন হতে পারে মঙ্গল গ্রহে জীবন ছিল, মঙ্গল গ্রহের ফর্মেশন পর থেকেই, মঙ্গলে বেশ কয়েকটি ক্লাইমেট চেঞ্জ হয়েছে, বিজ্ঞানীরা অনুসারে হতে পারে প্রাচীন সময় মঙ্গল গ্রহ, এবং জীবন হতে পারে, আর মঙ্গল গ্রহের উপনিবেশ জন্য চেয়েছে বিনাশ নেই মঙ্গল থেকে হয়ে গিয়েছে এটা ঠিক এখন পর্যন্ত এমন কোনো স্ট্রং এভিডেন্স পাওয়া যায়নি, যার থেকে এটা বোঝা যেতে পারে মঙ্গল গ্রহে জীবন সম্পর্কে সম্ভব নয়, আগামী কয়েক বৎসর মঙ্গলের গ্রহ জন্য আরও বেশ কিছু ইম্পরট্যান্ট লঞ্চ করা  হবে, বিকেল আশা করছেন এই ইম্পর্টেন্স অফ মিশন থেকে তারা মঙ্গলে জীবনের কোনও সঠিক প্রমাণ অবশ্যই পাবেন|


এইট ফোর সিক্স নাম্বার 8462 852 এই তারার চার পাশ দিকে প্রদক্ষিণ করছে, এই হয়তো আমরা আমাদের জীবন কালে সল্ভ করতে না পারি, কিন্তু এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল লাইফ নিয়ে, খোঁজ করা বিজ্ঞানীদের জন্য এই মিস্ত্রির কাজ করার জন্য ভীষণ প্রয়োজন 2015 সালে স্টার কে আইসি 68687 ধরনের ব্যবহার করা হয়, তা থেকে বের হওয়া আলো কোন মেসেজ ব্লক করা হচ্ছিল বিকেল থেকেই আজব ধরনের ব্যবহার নোটিশ করা হয়,


এই তারা থেকে আলো এই ম্যাজিক অবজেক্ট ধারা, লাইট কে  ব্লক করা হচ্ছে,

উইকেন্দের জন্য এই তারা ব্যবহার 2019 অদ্ভুত এবং রহস্যময় ছিল, এরপর বিজ্ঞানীদের করা এক রিসার্চ থেকে এটা জানা যায়,এই স্টারলাইট লাইট কে ব্লক করেছে , স্ট্রাকচার  অনেক বৃহৎ,

এরপর বিজ্ঞানীরা মনে করছেন ,রিসার্চ থেকে এটাই জানা যায় এই স্টারলাইট কে ব্লক করেছে সেই স্ট্রাকচার অনেকটা বৃহৎ।


ওই মিস্ট্রেস অবজেক্টিভ ইস ত রেড এ থার্টি পার্সেন্ট, লাইট কে ব্লক করে রেখেছে দেশের সাধারণ কোনো গ্রহ বা রাষ্ট্রের পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়, এর জন্য বিজ্ঞানীরা মনে করছেন এটা এলিয়েন দ্বারা তৈরি করা কোনো মেগাস্ট্রাকচার হতে পারে যার নাম, যার নাম টা এসএমএস পায় আর,এখন মিষ্টিটা সাবজেক্টের মিস্ত্রি কবে সল্ভ হবে, এটা বলা তো ভীষণ কঠিন একটি কাজ।


ইউরোপা জুপিটার সেখানে কি জীবন আছে, আমাদের সোলার সিস্টেমের সবথেকে বড় গ্রহ জুপিটার এবং তার চাঁদনী রাতে জীবন আছে কিনা সেটা নিয়ে বিজ্ঞানীরা রিসার্চ করে যাচ্ছেন , বেশকিছু রিসার্চ

এরপর বিজ্ঞানীরা এমন সন্দেহ করছেন এই চাঁদে কি  জীবন হতে পারে ,অনুপাতে জল প্রচুর পরিমাণে মজুদ আছে, কিন্তু এটাও ঠিক এই চল ইউরোপের সারফেসের বরফের আকারে মজুদ আছে, 


কিন্তু এটাও ঠিক এই চল ইউরোপের সারফেসে বরফের আকারে মজুদ আছে বিজ্ঞানীরা এমন তথ্য পেয়েছেন ইশারা করছে এই বরফের চাদরে নিচে লিকুইড ওয়াটার এভেলেবেল মজুদ  আছে আর এই লিকুইড ওয়াটার এর জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান আছে যার থেকে এটা স্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছে |

অনুপাতে জীবন হবার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি কিন্তু এখন প্রশ্ন এটাই ইউরোপা থেকে মানব বসতি স্থাপন করতে পারবে নাকি ওই  চাঁদ টি শুধুমাত্র সূক্ষ্ম জীবনের অনুকূল এই প্রশ্নের উত্তর আমরা আগামী কয়েক দশকের মধ্যে পেয়ে যাব,আর এমনটা  হতে পারে মার্চের পর বিজ্ঞানীরা ইউরোপের মানব বসতি স্থাপনের জন্য চেষ্টা করে যাবে ।



মহাশূন্য থেকে আসা রহস্যময় কিছু সিগন্যাল, ইউনিভার্সে এলিয়েনের কোচ নিয়মিত চলছে কিন্তু বিজ্ঞানীরা এখনো পর্যন্ত সফল হতে পারেনি’ কিন্তু এখন এমনটাই মনে হচ্ছে এলিয়েনের ‘  আমাদেরকে খোঁজার চেষ্টা করছে’ দূর মহাশূন্য থেকে আসা সময় চেনেল ‘বিজ্ঞানীরা রিসিভ করেছে যেগুলো ন্যাশনাল সিগন্যাল বলা যেতে পারে না’ বিজ্ঞানীরা এখনো পর্যন্ত  অধিকাংশ এডিট করেছে’ যা অপ্রাকৃতিক ঐ সমস্ত সিগন্যাল এর কোনও সঠিক লোকেশন খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা’



যে দিকে নির্দেশ অনুসারে ,এই সমস্ত সিগন্যাল লাইট পাচ্ছেন,এর সাহায্যে এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল ইন্টারন্যাশনাল তারা তৈরি করা হয়েছে ‘ যেন আমরা তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারি ‘এই সমস্ত সিগন্যাল মিটার গুলো এখনো স্নান হয়নি দুর্মর শুনে থেকে আসছে ‘তাই আশা করা যাচ্ছে আগামী ভবিষ্যতে আমরা এই মিষ্টিগুলো কে আমরা সল্ভ করে নিবো ।


অ্যান্ড ডার্ক এনার্জি মিটার এবং ডার্ক এনার্জি, আমাদের ইউনিভার্সেল সবথেকে বড় রহস্যের মধ্যে একটি মস্ট মিস্তেরিয়াস হবার কারণে, বিজ্ঞানীরা এই মিস্ত্রিকে সলভ করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে ‘ আমাদের ইউনিভার্সে 27% ডার্ক ম্যাটার আছে আর 68 শতাংশ ডার্ক এনার্জি আছে’ এই দুটো মিলিয়ে ইউনিভার্সের তাদের অংশ প্রায় 15 শতাংশ ‘


আমরা এর পরও আমরা জানি না যে ডার্ক মেটার এবং এনার্জি আসলে সত্যি কি জিনিস, বিজ্ঞানীরা এমনটাই ধারণা করছে ডার্ক এনার্জি জন্য আমাদের ইউনিভার্সেল এক্সপেনশন হচ্ছে ইউনিভার্সিটি ,

অফ নিউইয়র্ক এর নিউক্লিয়াসের শ্রেষ্ঠত্বের এটিএম একটি নতুন পার্টিকেল; বিস্তার এক সার্কের খোঁজ করেছেন এই পার্টিকেল এর সাহায্যে ডার্ক ম্যাটারের ফর্মেশন এর মিস্ত্রি সলভ করা যেতে পারে কিন্তু তার জন্য এখনো প্রচুর সময়ের প্রয়োজন।


আমাদের পৃথিবীতে যা ঘটে যা ঘটবে পরে আগে পিছে যা ঘটবে, সব বিজ্ঞানীরা রহস্য বের করার জন্য তারা আপ্যায়ন চেষ্টা করেছ’  আমরা এটাই আশা করতে পারি আমাদের সামনে আমরা অদ্ভুত কিছু দেখতে চলেছি তা হচ্ছে বিজ্ঞানীদের কিছু সেরা আবিষ্কার আমরা পরবর্তীতে বিজ্ঞান নিয়ে ভালো ভালো নতুন নতুন 2021-22 আমরা আরও কিছু নতুন নতুন বিজ্ঞানীদের তথ্য নিয়ে আপনাদের সামনে আমরা আসবো নতুন নতুন কিছু পেতে আমার ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন ধন্যবাদ |


No comments

Theme images by Silberkorn. Powered by Blogger.
ad